গোষ্ঠী গণিত: Community Mathematics, Math pedagogy, WB TET 2022

Community Mathematics
Community Mathematics

Community Mathematics-গোষ্ঠী বলতে স্থানীয় দ্বারা সৃষ্ট একটি দল বা পরিবেশকে বোঝায়, যার আগ্রহ কতকগুলি সাধারণ উদ্দেশ্যভিত্তিক বা বিভিন্ন উদ্দেশ্য সম্পন্নও হতে পারে। সমষ্টির একটি পরিচিতি, নির্দিষ্ট স্থান থাকবে, তবে সমষ্টিগতভাবে কাজ করার সময় ‘সবাই মিলে আমরা’ এই মনোভাব কাজ করবে। স্যাফার বলেছেন, এই গোষ্ঠীর মধ্যে কতকগুলি বিষমজাতিক (Heterogeneous) আবার কতকগুলি সমজাতিক (Homogeneous) লোকজন নিয়ে গঠিত। কতকগুলি নিজেদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ আবার কতকগুলি নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্বমূলক। কতকগুলি গণতান্ত্রিক উপায়ে গঠিত এবং নির্বাচিত নেতাদের দ্বারা স্বয়ংশাসিত। কতকগুলি আবার কেন্দ্রিক কোনো কর্তৃত্ব দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

Whatsapp গ্রুপে যুক্ত হন
Telegram গ্রুপে যুক্ত হন

শিক্ষাক্ষেত্রে গোষ্ঠীর (Community Mathematics) অংশগ্রহণ বলতে পিতামাতা, অভিভাবকের অংশগ্রহণ, এ ছাড়া Village Education Committee (VEC)।

সমাজের নিজস্ব প্রয়োজনে সমাজের ভবিষ্যৎ নাগরিকদের জীবন বিকাশকে সমাজের আকাঙ্ক্ষিত পথে পরিচালিত করার উদ্দেশ্যেই সমাজ নেতাদের দ্বারা বিদ্যালয় সৃষ্ট হয়েছে। সমাজের শিক্ষিত ব্যক্তি, বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং সামাজিক ঐতিহ্য ও অভিজ্ঞতাগুলি বিদ্যালয়ের পাঠক্রমের মূল্যবান উপাদান। বিদ্যালয়ের দায়িত্ব হল সমাজজীবনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দানের উপযোগী ব্যক্তিত্ব গঠন করা, সামাজিক কুসংস্কার, আচার-বিচারের কুপ্রভাব থেকে শিক্ষার্থীকে মুক্ত করা, সমাজকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখা।

গণিত পেডাগোজি থেকে মক টেস্টের জন্য এইখানে ক্লিক করুন

অপরদিকে বিদ্যালয়ও সমাজের দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত। সামাজিক মূল্যবোধ ও নৈতিক চেতনার উপরেই বিদ্যালয়ের ভিত গড়ে উঠেছে। সমাজজীবনের উদ্দেশ্য, আদর্শ, চিন্তা, চেতনা, অনুভূতি বিদ্যালয়ের শিক্ষার লক্ষ্য ও আদর্শ নির্ধারণ করে। সমাজের আর্থিক অবস্থা, রাজনৈতিক চেতনা, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় বৈশিষ্ট্য বিদ্যালয়ের প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করে।

Community Mathematics গোষ্ঠী গণিতের মাধ্যমে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ছাড়াও অন্যান্য সমস্ত মানুষই নতুন নতুন জ্ঞান, দক্ষতা ও মূল্যবোধ অর্জন করে অনেক সময় পারিবারিক ও সমাজের অন্যান্য সমস্যার সমাধান করতে পারে।

Community Mathematics কেবল বিদ্যালয়েই প্রধান নয়। পরিবার, গোষ্ঠী ও বৃহত্তম সমাজেও জড়িত আছে। Community Mathematics শিক্ষক, শিক্ষার্থী, বিদ্যালয়, অভিভাবক সমষ্টি বা গোষ্ঠীর যৌথ অংশগ্রহণে তার সফলতার দিকে এগিয়ে

চলে। রাজ্য শিক্ষা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ পরিষদ বর্তমান প্রাথমিক শিক্ষা স্তরের গণিত শিখন সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন যে, “শিক্ষার্থীদের জীবনে অঙ্ক সমস্যার আকারে দেখা যায়। সেই সমস্যাগুলিকে পর্যায়ক্রমিক (আগে-পরে) প্রয়োজনীয় হিসাবে অঙ্কের ভাষায় প্রকাশ করবে, তারপর সমাধান করবে!” তাই বর্তমান প্রাথমিক শিক্ষায় যুক্তিশক্তি ও বিচারশক্তির উন্মেষসাধনে ও সমস্যাসমাধানের ক্ষমতা বাড়ানোর ব্যাপারে বিস্তর সুযোগ দেওয়া হয়েছে।

পূর্বের প্রাথমিক শিক্ষার পাঠক্রমে শিক্ষক তাঁর শিক্ষাকে ‘সরল করা’ অঙ্কগুলি কোন্ প্রক্রিয়ায় করতে হবে, কোন্ বন্ধনীর কাজ আগে করতে হবে তা বুঝিয়ে দিতেন। শিশুরাও সেই নিয়মগুলি মুখস্থ করে, নিজের যুক্তিশক্তি দিয়ে যাচাই না করে যান্ত্রিকভাবে ‘সরল’ অঙ্ক করত। প্রাথমিক শিক্ষা পরিষদের অভিমত অনুসারে, ‘বিচ্ছিন্নভাবে গণিতের কোনো প্রক্রিয়া বা বন্ধনী শিক্ষার্থীর কাছে অর্থহীন।’ তাই বর্তমান শিক্ষাক্রমে ‘সরল করা’ অঙ্ক বাদ দেওয়া হয়েছে। তার বদলে দেওয়া হয়েছে পর্যায়ক্রমিক সমস্যাবলি।

তৃতীয় শ্রেণির গণিত পাঠ্যপুস্তকে বোঝানো হয়েছে কীভাবে সমস্যা তৈরি করতে হবে এবং কীভাবে সমাধান করতে হবে।

চতুর্থ শ্রেণির গণিতে জ্যামিতিক কোনো সংজ্ঞা দেওয়া হয়নি, কিন্তু জ্যামিতি আলোচনা করা হয়েছে। জ্যামিতি সম্পর্কে ধারণা গঠনের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

প্রাথমিক শিক্ষাক্রমে গণিত শিক্ষণে বিচ্ছিন্নভাবে প্রক্রিয়াগুলি শিশুদের শেখানো হয়নি—জীবন ও পরিবেশ থেকে উদ্ভূত সমস্যা রচনা ও তার সমাধানের উপায়গুলি সম্পর্কে ব্যাপক আলোচনা করা হয়েছে।

Community Mathematics- হগবেন-এর মন্তব্য

প্রখ্যাত গণিতবিদ হগবেন (Hogben) মন্তব্য করেছেন, ‘গণিত হল সভ্যতার দর্পণস্বরূপ’ (Mathematics is the mirror of civilization)। আজকের সুউন্নত সভ্যতার দিকে তাকালেই দেখা যায় যে, মানুষের চাহিদা বা প্রয়োজনীয়তা যত বহুধামুখী হয়েছে ততই মানুষ গণিতের শরণাপন্ন হয়েছে। মানুষের ব্যাবহারিক জীবনের মুহুর্মুহু প্রয়োজনের তাগিদে মানুষকে গণিতাশ্রয়ী হতে হয়েছে। অর্থাৎ যদি সুদূর অতীতে দৃষ্টি ফেরানো যায় তাহলে দেখা যাবে যে, মানুষ তার ব্যাবহারিক জীবনের প্রয়োজন মেটাতেই অঙ্ক সৃষ্টি করেছে।

আমরা আজ এক চরম আধুনিকতার যুগে বাস করছি। তাই প্রতিটি শিশুই প্রায় কথা বলতে শিখেই তার অজ্ঞাতসারে গণিতের মুখোমুখি হচ্ছে। মা আমাকে একটা চকোলেট দাও, দাদাকে দুটো আমাকে একটা কেন? দাদাকে বেশি দিয়েছ, আমি দুটো লাড্ডু খাব ইত্যাদি সে স্বাভাবিক নিয়মে বলতে শিখে যায়। আড়াই-তিন বছর থেকে যখন সে স্কুলে যেতে শুরু করে তখন তো সে ঠিক ঠিক বুঝতে না পারলেও বলতেই পারে সাতটায় স্কুল নটায় ছুটি। এইভাবে ক্রমে ক্রমে তাকে তার স্কুল জীবন ও পরিবার জীবনের সঙ্গে থাকতে থাকতে গণিতের মুখোমুখি অনেকভাবেই হতে হয়। সেগুলির সহজ সমাধানে গণিতের বিভিন্ন প্রক্রিয়া সাহায্য করে।

এদেশের অধিকাংশ মানুষই দারিদ্র্যসীমার নীচে বসবাস করে। বিশেষ করে গ্রামীণ বাংলার চেহারা খুবই করুণ। দরিদ্র কামার, কুমোর, ছুতোর, দরজি, ঘরামি, কৃষিজীবী ইত্যাদি পরিবারের ছেলেমেয়েদের প্রত্যক্ষভাবে দরদাম করতে হয়। শিক্ষার্থীদেরকে সরাসরি গণিতের আশ্রয় নিতে হয়। গণিত ব্যাবহারিক বিষয়। গণিতের অর্জিত জ্ঞান ব্যাবহারিক জীবনে কাজে লাগানোই গণিত শিক্ষার উদ্দেশ্য। বিচ্ছিন্নভাবে গাণিতিক প্রক্রিয়া শিখনে কোনো লাভ হয় না। গণিতের ব্যাবহারিক মূল্য তখনই সার্থক হবে যখন শিক্ষার্থী তার গাণিতিক জ্ঞানকে তার জীবনের নানাবিধ সমস্যাসমাধানে কাজে লাগাতে পারবে।

বর্তমান যুগে দুটি বিষয়ই গণিতনির্ভর। তা হল জীবনধারণ ও জীবিকা। সুপ্রাচীন কাল থেকেই মানুষের জীবনে কৃষি কিংবা ব্যাবসাবাণিজ্য ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে ছিল। আধুনিক যুগে সেগুলি প্রায় হাজার গুণ বেড়েছে। গ্যাস, কয়লা, তেল, লোহা, তামা ইত্যাদি খনিজ সম্পদ ব্যবহার আজ প্রতি মুহূর্তে যেমন মানুষকে করতে হচ্ছে তেমনি ধান-চালচিনি-ডাল ইত্যাদি কৃষিজ সম্পদেরও পরিমাপ বা মূল্য হিসাব নিয়ত রাখতে হচ্ছে। এ ছাড়া আধুনিকতার প্রয়োজনে রেল, প্লেন, বাস প্রভৃতির সময়তালিকা মনে রাখতে হচ্ছে—সেগুলির ভাড়া, মূল্য, লাভ, ক্ষতি, কর, বাজেট ইত্যাদির দিকেও নজর রাখতে Share this হচ্ছে। এগুলি মানুষের জীবনে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে গেছে। তাই গণিত শিক্ষার প্রধানতম উদ্দেশ্য হল ব্যাবহারিক জ্ঞান অর্জন।

আগেই বলা হল যে, গণিতের সার্থক প্রয়োগ হয় সমস্যাসমাধানের মধ্য দিয়েই। প্রতিটি সমস্যা ছেলেমেয়েরা নিজেরাই চিন্তা করে আবিষ্কার করার দক্ষতা অর্জন করবে। প্রয়োজন হলে তবেই সে শিক্ষকের কাছে সাহায্য চাইবে। শিক্ষক তাকে সাহায্য করবেন তার আবিষ্কারের দৃষ্টিভঙ্গি গঠন করতে। শিক্ষার্থী জানবে অন্যের চিন্তার ফল এবং সঙ্গে সঙ্গে তার পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতা, চিন্তাশীল হওয়ার ক্ষমতা গড়ে উঠবে এবং নিজেই সে অনুসন্ধান ও গবেষণা করার প্রাথমিক অভ্যাস গঠন করবে। সে যখন আবিষ্কারের আনন্দ অনুভব করবে তখন তার জীবনে গণিত একটি প্রিয় বিষয় হয়ে উঠবে।


বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ। কৃষি, শিল্প, বাণিজ্য ইত্যাদি জাতীয় উৎপাদন ব্যবস্থায় বিজ্ঞান তার পরিধি বিস্তার করেছে। যেহেতু গণিত শিক্ষা ব্যতীত বিজ্ঞান অসম্ভব সেহেতু কৃষি, শিল্প, বাণিজ্য ব্যবস্থাতেও গণিতের উপস্থিতি চোখে পড়ে। সুতরাং আজ বিজ্ঞানকে সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে গণিতের সাহায্য অপরিহার্য। কৃষিপ্রধান দেশ ভারতবর্ষ। কৃষিতে কী পরিমাণ বীজ, জল, রাসায়নিক সার কিংবা ওষুধ প্রয়োগ করা দরকার তা জানিয়ে দেবে গাণিতিক জ্ঞান।

যেসব বিষয়বস্তু নিয়ে এখনকার গণিত আলোচনা করে সেগুলি হল— ভাগ্যের উপর নির্ভরশীলতা দূরীকরণ, সমষ্টিগত কর্মপ্রচেষ্টার উপর আস্থা স্থাপন, কুসংস্কার ও কু-অভ্যাস দূরীকরণ, বন্যা বা খরা ইত্যাদির বিরুদ্ধে সংগ্রামী মনোভাব দৃঢ়করণ, সমবায় প্রথার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধিকরণ এবং জাতীয় ঐক্য নির্মাণের পরিকল্পনা চিন্তন ইত্যাদি। উপরোক্ত বিষয়গুলির যথাযথ প্রয়োগের জন্য গণিতের যান্ত্রিক অনুশীলন নয়, বিভিন্ন সমস্যা বারবার সমাধানের গাণিতিক অনুশীলন আধুনিক যন্ত্রসভ্যতা সমগ্র পৃথিবীতে যে চমক সৃষ্টি করেছে তা একমাত্র গাণিতিক জ্ঞানের উপরই ভিত্তি করে। সুতরাং জাতির কল্যাণে, ব্যক্তিগত কল্যাণে, দেশের ক্রমোন্নয়নে, বিজ্ঞান ও কারিগরি বিদ্যার সাহায্য যেমন একান্ত প্রয়োজন তেমনিই বিজ্ঞান ও কারিগরি বিদ্যার উন্নততর প্রয়োগের জন্য চাই উপযুক্ত গণিত শিখন।

কোনো কার্য সুসম্পন্ন করতে মনের ভিতর উপস্থিত চেতনামূলক বাসনার নামই হল উদ্দেশ্য। সুতরাং একথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, প্রাথমিক শিক্ষায় গণিতের উপরোক্ত উদ্দেশ্যগুলি আমাদের গতিময় অগ্রগমনকে যেমন সহজতর করবে তেমনি প্রতিটি স্তরের মানুষের জীবন ও জীবিকাকে স্বচ্ছন্দ করে তুলবে।

গণিতের ব্যাবহারিক মূল্য-Community Mathematics

গণিতের ব্যাবহারিক মূল্যের পরিধি ব্যাপক। আধুনিক সভ্যতা গণিতের উপর নির্ভরশীল। আধুনিক যান্ত্রিক সভ্যতা যে বিজ্ঞানের উপর দাঁড়িয়ে আছে সেই বিজ্ঞানের মূলে রয়েছে গণিত। গণিতের ব্যাবহারিক মূল্যসমূহকে নিম্নলিখিতভাবে বিবৃত করা যেতে পারে।

দৈনন্দিন জীবনে গণিতের ব্যবহার: প্রাত্যহিক জীবনে শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সকলেই শয্যাত্যাগ থেকে আরম্ভ করে রাতে শয্যাগ্রহণ পর্যন্ত সচেতন ভাবনায় অথবা না ভেবেই গণিত ব্যবহার করে থাকে। প্রথমে বলতে হবে স্বাভাবিক সংখ্যার সাহায্যে গণিত ব্যবহারের কথা। শিক্ষিত, অল্প শিক্ষিত ও তথাকথিত অশিক্ষিত সকলকেই গুণতে জানতে হয়। জিনিসপত্র কেনাবেচা, আদানপ্রদান প্রভৃতি অর্থনৈতিক লেনদেনের কিছু সাধারণ হিসাব ও পরিমাপের জ্ঞান সকলেরই থাকতে হয়।

সামাজিক জীবনের উপর গণিতের ব্যবহার:

আধুনিক সাজসরঞ্জাম, আসবাবপত্র, বাড়ি তৈরির নকশা প্রভৃতি ক্ষেত্রে গণিতের ব্যবহার অপরিহার্য। বিজ্ঞানের উপর গণিতের ব্যবহার: বিজ্ঞানের লক্ষ্য হল বৈজ্ঞানিক সত্যকে ত্রুটিমুক্ত করা। এ ব্যাপারে গণিতের ব্যবহার অপরিহার্য। রজার বেকন-এর মতে,“Mathematics is the gateway and key to all sciences” |

শিল্প ও ব্যবসায়ে গণিত:

শিল্প ও বাণিজ্যের উপর দেশ ও জাতির উন্নতি নির্ভর করে। আবার শিল্প ও বাণিজ্য যে বিজ্ঞানের উপর নির্ভরশীল তার মূলে রয়েছে গণিত।

দেশরক্ষা ও যুদ্ধক্ষেত্রে গণিত:

William Lanchaster যুদ্ধক্ষেত্রে বিরুদ্ধ দলকে বাধা দেবার জন্য গাণিতিক বিশ্লেষণের ব্যাখ্যা দেন। এ ছাড়া পারমাণবিক বোমা প্রস্তুতির সূত্র গণিতের উপর প্রতিষ্ঠিত।

চারুকলায় গণিত:

George David Birkhoff চারুকলায় বিশেষ করে সংগীতে গণিতের অবদান সম্পর্কে গবেষণা করেন।

খেলাধুলায় গণিত:

খেলাধুলার জন্য মাঠ প্রস্তুতিতে, খেলার পদ্ধতিতে গণিতের ব্যবহার অপরিহার্য।