Education System in India: জাতীয় শিক্ষানীতি 2023

education system in India
education system in India

Education System in India: পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের অধীনে থাকা সমস্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ বিদ্যালয় সহ কলেজ এবং ইউনিভার্সিটির জন্য শুরু হতে চলেছে নতুন শিক্ষা নীতি। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অধীনে থাকা সমস্ত স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা এইসবে শেষ হয়েছে।

Whatsapp গ্রুপে যুক্ত হন
Telegram গ্রুপে যুক্ত হন

তবে এখন মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক শেষ হতে না হতেই ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ক্রমশ চিন্তা বাড়াচ্ছে অন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়! সেটি হল নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা কে নতুন করে সাজানোর জন্য তথা কেন্দ্র এবং রাজ্যে একই শিক্ষা নীতি কে কার্যকর করার জন্য কেন্দ্র সরকার এবং রাজ্য সরকার জোর কদমে যেন উঠে পড়ে লেগেছে।

রাজ্য শিক্ষানীতি ২০২৩ জানতে এইখানে ক্লিক করুন NEW

নতুন শিক্ষা নীতি ২০২৩

তবে ইতিমধ্যেই কেন্দ্র সরকার এবং রাজ্য সরকারের যৌথ উদ্যোগে নতুন শিক্ষানীতি ২০২৩ সংক্রান্ত অনেকগুলি বিষয়ের মীমাংসা করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু এখানেই শেষ নয়, বিভিন্ন সূত্র মারফত যে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে সেখানে বোঝা যাচ্ছে যে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের তরফ থেকে সম্পর্কিত যে সমস্ত প্রস্তাবগুলি রাখা হয়েছিল সেই বিষয়গুলি নিয়ে ছাত্রছাত্রীসহ অভিভাবক এবং শিক্ষকদের মধ্যে নানাবিদ প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

এ প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি যে ভারতে ২০২০ সালে বিভিন্ন রাজ্যের তরফ থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য যে শিক্ষা নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল, তা কেন্দ্রীয় সরকারের শিক্ষানীতির তুলনায় অনেকটাই আলাদা। তবে প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে যে সমগ্র ভারতবর্ষব্যাপী এক অভিন্ন শিক্ষানীতি (Education System in India) গঠনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে ভারতবর্ষের কেন্দ্রীয় সরকার এবং রাজ্য সরকারগুলির তরফ থেকে। কারণ ভারতের সংবিধান অনুসারে শিক্ষানীতির সংক্রান্ত কোনো কিছু বিষয়ে পরিবর্তন আনতে হলে বা কোন কিছু বিষয়কে শিক্ষা নীতির অন্তর্ভুক্ত করতে হলে কেন্দ্র এবং রাজ্য উভয়কেই তা যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে করতে হবে। আর সেখানেই কেন্দ্র সরকারের যে জাতীয় শিক্ষানীতি তা কিছু পরিবর্তন করে, সেখানে রাজ্যগুলির রাজ্য সরকারের সম্মতিতে সমগ্র ভারতবর্ষ জুড়ে এক অভিন্ন শিক্ষা নীতি কার্যকরী করার উদ্যোগ নেয়ার জন্য নানাবিধ প্রস্তাব রাখা হচ্ছে।

আরো পড়ুন : WB TET 2023 : কমছে একাডেমিক স্কোরের গুরুত্ব ! Great News

এখন কেন্দ্র এবং রাজ্যের অভিন্ন যে শিক্ষা নীতি (Education System in India) তাকে কেন্দ্র করে যে সমস্ত বিষয়গুলি সামনে এসেছে তা হল:-

  • চার বছর বয়স হলে তবেই নার্সারিতে শিশুদের ভর্তি করা যাবে।
  • প্রথম শ্রেণীতে ভর্তির ক্ষেত্রে শিশুর কম করে ৭ বছর বয়স হতেই হবে। যে বছরে ওই শিশুকে স্কুলে ভর্তি করা হবে সেই বছরের ১লা জানুয়ারি তারিখ অনুসারে ওই শিশুর বয়স নির্ধারণ করতে হবে।
  • ১১ বছর বয়স সম্পন্ন হলে তবেই একজন শিশুকে পঞ্চম শ্রেণীতে ভর্তি করা যাবে। এক্ষেত্রেও ওই বছরের ১লা জানুয়ারি তারিখ অনুসারে শিশুর বয়স হিসাব করতে হবে।
  • এই নতুন শিক্ষানীতি অনুযায়ী আগামী দিনে দশম শ্রেণী বোর্ডের অর্থাৎ মাধ্যমিক পরীক্ষা আর বাধ্যতামূলক থাকবে না। অর্থাৎ আগামী দিনে পশ্চিমবঙ্গে মাধ্যমিক পরীক্ষা কোন ভাবেই বাধ্যতামূলক থাকবে না। এই শিক্ষানীতি অনুসারে মাধ্যমিক পরীক্ষাকে অপশনাল করে দেওয়া হবে। অর্থাৎ ছাত্র-ছাত্রীরা চাইলে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে পারে আবার না চাইলে নাও দিতে পারে।
  • এই নতুন শিক্ষানীতি অনুসারে প্রত্যেক ছাত্রকে বাধ্যতামূলকভাবে দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা দিতেই হবে। অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গে যেটি উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা রূপে পরিচিত, আগামী দিনে তা প্রথম সব থেকে বড় পরীক্ষা হতে চলেছে।
  • National Education Policy: জাতীয় শিক্ষানীতি 2023, কী বলছেন পড়ুুয়া-শিক্ষক ?
  • জুলাই মাস থেকে চালু হতে চলেছে জাতীয় শিক্ষানীতি (National Education Policy started from July) ৷ আর এই নতুন শিক্ষানীতিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তরের পঠন-পাঠনের পরিকাঠামোকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে ৷ এই নয়া পরিকাঠামোয় অনলাইনের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ৷
  •  নতুন শিক্ষানীতিতে চার বছরে স্নতক ডিগ্রি পাবেন পড়ুয়ারা ৷ আগের মত 3 বছর শেষে স্নাতক স্তরের ডিগ্রি কোর্স এবং দু‘বছর শেষে মাস্টার ডিগ্রি কোর্স বাতিল করা হয়েছে ৷

নতুন শিক্ষা নীতির সুবিধা : –

স্নাতক ডিগ্রির ক্ষেত্রে :

  • ১ বছর পড়লে – সার্টিফিকেট (২ টি সেমিস্টার)
  • ২ বছর পড়লে- ডিপ্লোমা (৪ টি সেমিস্টার)
  • ৩ বছর পড়লে- স্নাতক ডিগ্রি (৬ টা সেমিস্টার)
  • ৪ বছর পড়লে-ব্যাচেলর ডিগ্রি উইথ অনার্স অর রিসার্চ (৮ টি সেমিস্টার)
  • ৪ র্থ বছরে রিসার্চ স্ট্রিম ৷ তবে যারা নেবে তাদের ব্যাচেলর ডিগ্রি উইথ রিসার্চ বলা হবে ৷
  • প্রথম ৬ টি সেমিস্টারে ৭৫ % নং পেলেই, অনার্স পড়ার সুযোগ পাবে পড়ুয়ারা ৷

স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে:-

  • চার বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রি উইথ অনার্স or রিসার্চ থাকলে ১ বছরের স্নাকোত্তর করার সুযোগ পাবেন পড়ুয়ারা ৷
  • যারা ৩ বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রি করেছে তাদের জন্য ২ বছরের স্নাতকোত্তর করতে পারবেন ৷ তবে ফাইলান ইয়ারে সম্পূর্ন রিসার্চ ওরিয়েন্টেড কাজ করতে হবে ৷
  • পি.এইচ.ডি করার জন্য স্নাকোত্তর বা ৪ বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রি with অনার্স or রিসার্চ করতে হবে ৷
  • যে কোন সময়ে শিক্ষাকেন্দ্র পরিবর্তনের পাশাপাশি নিজের পছন্দের বিষয় নেওয়া যাবে ৷ পড়াশোনার মাধ্যমও পরিবর্তন করা যাবে ৷

এখন এই কেন্দ্র ও রাজ্যে যৌথ শিক্ষানীতির (Education System in India) সম্পর্কিত উপরে উক্ত তথ্যগুলি প্রকাশ্যে আসতেই, বিশেষ করে মাধ্যমিক পরীক্ষাকে অপশনাল করে দেওয়ার বিষয় নিয়ে আপত্তি জানাতে শুরু করেছেন পশ্চিমবঙ্গের নাগরিকদের কিছু অংশ। তাদের মতে মাধ্যমিক পরীক্ষা অপশনাল হয়ে গেলে ছাত্র-ছাত্রীদের পরবর্তী ক্ষেত্রে যথেষ্ট সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। যদিও মাধ্যমিক পরীক্ষা অপশনাল করার বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকার অথবা কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো তথ্য সামনে আনা হয়নি সম্পূর্ণ বিষয়টি এখন পর্যন্ত বিবেচনার বিষয় হিসাবেই রয়েছে।

[ জাতীয় শিক্ষানীতির PDF ডাউনলোড করার জন্য এইখানে ক্লিক করুন (indian education system pdf) ]

জাতীয় শিক্ষানীতি-ই কি পশ্চিমবঙ্গের নতুন শিক্ষানীতি২০২৩

এ প্রসঙ্গে বলে রাখি, ২০২০ সালে ক্যাবিনেট থেকে ফাইনাল হওয়ার পর থেকেই এই শিক্ষানীতিকে (Education System in India) বাতিল করতে হবে বলে তার একটা প্রতিবাদ উঠেছিল। তবে বাতিলের জন্য হয়তো কঠোর কোন যুক্তি দেখা যায়নি, তার ফলস্বরূপ জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০ হয়তো এই নতুন শিক্ষা নীতি ২০২৩ এ প্রায় অবিকৃত।

তবে কিছু শিক্ষাবিদের কথায় এই নতুন শিক্ষানীতি উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে কার্যকর করা সহজ হলেও স্কুল শিক্ষার ক্ষেত্রে অতটা সহজ নয়। যদি এই শিক্ষা নীতি ১০০% না হলেও ৭০ থেকে ৮০% ও কার্যকর করা যায় তাহলে ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থা আমূল বদলে যাবে। তখন শিক্ষা গ্রহণ চাপের হবে না বরং শিক্ষার ভীত ও ভবিষ্যৎ অনেক শক্ত হবে। তবে এ ক্ষেত্রে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দায়িত্ব ও পরিশ্রম অনেক বেড়ে যাবে।

এই সবকিছু ইমপ্লিমেন্টেশন করা কেন্দ্রের স্কুলগুলিতে কিছুটা সহজ হলেও রাজ্যের স্কুলগুলিতে অতটা সহজ হবে না। এখানে সর্বপ্রথম দরকার রাজ্যের সদিচ্ছা এবং কেন্দ্র ও রাজ্যের পারস্পরিক সহযোগিতা।

চলুন জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০ (national education policy 2020) তে একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।

এই জাতীয় শিক্ষানীতি (Education System in India)ন্যাশনাল এডুকেশন পলিসি ক্যাবিনেট দ্বারা অনুমোদন পেয়েছিল ২০২০ সালের ২৯ শে জুলাই। সেই সঙ্গে কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের নাম বদলে রাখা হয়েছে শিক্ষা মন্ত্রক। এই জাতীয় শিক্ষানীতি প্রথম চালু হয়েছিল ১৯৬৮ সালে যেটি পরে ১৯৮৬ সালে আবার সংশোধন করা হয়। এরপর সেই সংশোধিত রূপ ফিরে আসে 1992 সালে। এরপর ২০১৯ এ খসড়া আর এই ২০২০ তে তার বৈধতা। তবে এখানে বেশ কিছু পরিবর্তিত বিষয়ও আছে।

বিষয়গুলো একটি দেখে নেওয়া যাক

জাতীয় শিক্ষানীতির (NEP) বৈশিষ্ট্য

  • ৬ থেকে ১৪ বছরের বদলে জাতীয় শিক্ষানীতি তে ১৮ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের RTE -এর আওতায় আনতে বলা হয়েছে।
  • শিক্ষার জন্য নতুন রেগুলেটরি বডি গঠন করা হবে যার প্রধান হবে প্রধানমন্ত্রী।
  • বিদেশের সেরা ১০০ টি কলেজকে এদেশে তাদের ক্যাম্পাস গড়ার সুযোগ দেওয়া হবে।
  • ডিজিটাল শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতেNational Educational Technology Forum (NETF) তৈরি করা হবে এবং প্রাথমিকভাবে আটটি আঞ্চলিক ভাষায় ই-কোর্স প্রকাশ করা হবে।
  • ভারতবর্ষের হাইপারফরমেন্স যে সমস্ত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে তাদেরকে বিদেশে ক্যাম্পাস করার অনুমতি দেয়া হবে।
  • শিক্ষকদের প্রমোশন হবে পারফরমেন্সের ভিত্তিতে।
  • শিক্ষা সংক্রান্ত কাজের বাইরের অন্য কোন কাজে শিক্ষকদের ব্যবহার করা যাবে না।
  • শিক্ষার জন্য নির্দিষ্ট হারে জি.ডি.পি(6%) এর সংস্থান।

স্কুল শিক্ষা সংক্রান্ত:

  • স্কুল শিক্ষাকে 5+3+3+4 ফরম্যাটে সাজানো হয়েছে। অর্থাৎ তিন বছরের early childhood care and education (ECCE)
  • দশম শ্রেণীর বোর্ডের পরীক্ষা বাধ্যতামূলক থাকবে না। এর পরিবর্তে নবম শ্রেণী থেকে ১২ শ্রেণী পর্যন্ত একটা অভিন্ন ৮ সেমিস্টারের সিস্টেম আসতে চলেছে।
  • Fundamental stage -তিন বছর অঙ্গনওয়াড়ি বা প্রি-প্রাইমারি স্কুলে আর দু’বছর প্রাইমারি স্কুলে প্রথম থেকে দ্বিতীয় শ্রেণী পর্যন্ত পড়ানো হবে।
  • Preparatory stage -দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত অর্থাৎ ৮ বছর থেকে ১১ বছর বয়স পর্যন্ত।
  • Middle Stage -ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত অর্থাৎ 11 বছর থেকে ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত।
  • Secondary stage -নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত অর্থাৎ ১৪ বছর থেকে ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত।
  • ২০২৫ সাল নাগাদ সব রাজ্য ও কেন্দ্রের স্কুলকে বাধ্যতামূলকভাবে প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে সমস্ত শিক্ষার্থীদের জন্য।
  • ECCE -এর জন্য অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলোকে আরো সমৃদ্ধ করা হবে এবং সেখানকার শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বিশেষ ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা হবে।
  • উচ্চ মাধ্যমিকে কোন আলাদা বিভাগ থাকছে না অর্থাৎ নবম শ্রেণী থেকে ১২ শ্রেণী পর্যন্ত মাল্টি ডিসিপ্লিনারি সিস্টেম চালু হচ্ছে।
  • ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে বৃত্তিমূলক পড়াশোনা শুরু হয়ে যাবে।
  • মূল্যায়নের ক্ষেত্রে ছাত্রছাত্রীরা নিজেরা, সহপাঠীরা এবং শিক্ষকেরা মূল্যায়ন করবে অর্থাৎ ত্রিস্তরীয় মূল্যায়ন হবে।
  • বোর্ড পরীক্ষা অবজেক্টিভ ও সাবজেক্টিভ দু ভাবেই হবে।
  • প্রথম শ্রেণীর বাচ্চাদের জন্য তিন মাসের প্লে বেস্ট স্কুল প্রিপারেশন মডিউল এর রূপরেখা তৈরি করবে NCERT.
  • শিক্ষার লক্ষ্য যে শুধু জ্ঞান বৃদ্ধি নয়, চরিত্র গঠন ও অলরাউন্ড ডেভেলাপমেন্টেও যে শিক্ষার ভূমিকা আছে সেই জন্য সিলেবাসের বহর কমিয়ে দিয়ে critical thinking and more holistic এর জায়গায় বেশি জোর দেওয়া হবে।
  • কম করে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত মাতৃভাষা বা স্থানীয় ভাষায় শিক্ষা গ্রহণ করাতেই হবে।
  • Gifted Student দের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হবে।

আগামী দিনে নতুন শিক্ষানীতির এই সমস্ত নানাবিদ প্রস্তাব যেগুলি শিক্ষা মহলের বিভিন্ন শিক্ষাবিদদের তরফ থেকে বিশেষ ভাবে খতিয়ে দেখা হবে এবং তারপরে রাজ্য এবং কেন্দ্রের তরফে একটি অভিন্ন শিক্ষানীতি কার্যকর করা হবে। এখন কবে থেকে এই শিক্ষানীতি কার্যকর হতে চলেছে বা কোন কোন ক্ষেত্রে অবধারিত ভাবে পরিবর্তন অবশ্যই হতে চলেছে, সে সম্পর্কেও এখনো পর্যন্ত কোন তথ্য জানানো হয়নি। তবে খুব তাড়াতাড়ি এ সম্পর্কে তথ্যগুলি জানা যাবে বলে দাবি করা হচ্ছে বিভিন্ন সূত্রের তরফ থেকে।

পরিশেষে একটা কথা বলে রাখি, নতুন শিক্ষানীতি কার্যকর হলে রাজ্য এবং কেন্দ্রের বিভিন্ন স্কুলে পাঠরত ছাত্র-ছাত্রীদের এক আমুল পরিবর্তনের যে সাক্ষী হতে হবে, এটা কিন্তু সকলকে মানতেই হবে।

FAQs:

NEP এর full form কি ?(nep full form)

NEP এর ফুল ফর্ম হলো ”National Education Policy”

নতুন শিক্ষানীতিতে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তির ক্ষেত্রে বয়স কতো ?

প্রথম শ্রেণীতে ভর্তির ক্ষেত্রে শিশুর কম করে ৭ বছর বয়স হতেই হবে। যে বছরে ওই শিশুকে স্কুলে ভর্তি করা হবে সেই বছরের ১লা জানুয়ারি তারিখ অনুসারে ওই শিশুর বয়স নির্ধারণ করতে হবে।

নতুন শিক্ষানীতিতে নার্সারিতে ভর্তি করার বয়স কতো ?

চার বছর বয়স হলে তবেই নার্সারিতে শিশুদের ভর্তি করা যাবে।

3 thoughts on “Education System in India: জাতীয় শিক্ষানীতি 2023”

    • মাধ্যমিক বন্ধ হলে পাড়া গ্রামের ছাত্রছাত্রী দের পড়াশোনা হবে না কারণ বেশিরভাগ মাধ্যমিক দেবার পর পড়াশুনা বন্ধ করে রোজকারের জন্য অন্য রাজ্যে চলে যায়।

Comments are closed.